অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট

অ্যাপস হলো অ্যাপ্লিকেশান এর সংক্ষিপ্ত রূপ (Apps Development)। যা আপনি ডাউনলোড করে আপনার স্মার্টফোনে চালান। মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বা মোবাইল-অ্যাপস অথবা শুধু অ্যাপস হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার । একটি মোবাইল ডিভাইস (ফোন, ট্যাবলেট) ব্যবহার করার জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয় । গুগল কর্তৃক অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য গুগল প্লেস্টোর এই ব্যবস্থা রেখেছে ৷ এছাড়া আইফোনের জন্য অ্যাপস-স্টোর এই ব্যবস্থা রেখেছে ।

অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট কোর্সের সুবিধা সমূহ

আমাদের দৈনন্দিন ব্যবহৃত হাতের মোবাইলটির জন্য তৈরিকৃত সফটওয়্যারকে আমরা সাধারণত মোবাইল অ্যাপ বলে থাকি। আর এর তৈরির পদ্ধতি হচ্ছে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট (Apps Development)। অ্যাপের ব্যবহার আমাদের জীবনকে করেছে সহজ এবং স্বাচ্ছন্দ্যময়। সকালের অ্যালার্ম থেকে শুরু করে কোথাও যাওয়ার জন্য উবার কল সহ দিনের প্রায় সকল কাজের জন্য আছে একাধিক অ্যাপ। কিন্তু তাই বলে কি নতুন অ্যাপের চাহিদা কমে গেছে? কখনোই নয়। যতই নতুন অ্যাপ আবিষ্কার হোক না কেন, অ্যাপ এর নিত্যনতুন প্রয়োগ কখনোই থামবে না। তাই যে কেউই নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে পারে। আগে অ্যাপ তৈরী করা অনেক কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ ছিল। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এখন আর অ্যাপ বানাতে জটিল সব প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করে কোড করতে হয় না। অ্যাপ বানানোর জটিল সব সমস্যার সহজ সমাধান দিতেই তৈরী করা হয়েছে নানান রকমের ফ্রেমওয়ার্ক। এসব ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করতে কঠিন কোন ল্যাংগুয়েজ বুঝতে হয় না। কেবল ওয়েব ভিত্তিক ল্যাংগুয়েজ যেমন : জাভা, HTML, CSS এসব জানা থাকলেই ফ্রেমওয়ার্কগুলো ব্যবহার করা যায়। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট (Apps Development) ফ্রেমওয়ার্কগুলো মূলত একটি প্ল্যাটফর্ম দেয় এবং এমন একটি পরিবেশ প্রদান করে যেটি অ্যাপ তৈরী করার জন্য খুবই অনুকূল। এর মধ্যে বিভিন্ন লাইব্রেরী টুলস, ডিবাগার ছাড়াও থাকে নানান রকমের সুবিধাজনক ইন্টারফেস। এ ইন্টারফেসগুলো পুনরায় ব্যবহার্য। অর্থাৎ, নতুন অ্যাপ তৈরীর সময় প্রতিবার আমরা এসব ইন্টারফেস ব্যবহার করতে পারি।

অ্যপস ডেভেলপমেন্ট কোর্সের বৈশিষ্ট্য সমূহ:

অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট কোর্স ফি

ওয়েব হোস্টিং

২,০০০ বাৎসরিক
  • 2 জিবি সার্ভার স্পেস
  • 20 জিবি ব্যান্ডউইথ
  • 1 ওয়েবসাইট সমর্থিত

ওয়েব হোস্টিং

২,০০০ বাৎসরিক
  • 2 জিবি সার্ভার স্পেস
  • 20 জিবি ব্যান্ডউইথ
  • 1 ওয়েবসাইট সমর্থিত

আমাদের ক্লাস সমূহ

অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর

ক্যারিয়ার হিসেবে অ্যাপস্ ডেভেলপমেন্ট (Apps Development)নিতে চাইলে কেমন হবে সেটার উত্তর এককথায় বলতে গেলে অনেক ভালো অনেক ভালো এবং অনেক ভালো। বর্তমানে মোবাইল ইউজার যেমনটা বাড়ছে তেমনি মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের ফিচার এবং বিভিন্ন ধরনের কাজের পরিধিও বাড়ছে তাই আপনারা চাইলেই যেকোনো রিলেটেড অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানাতে পারেন।

একজন ভাল মানের ডিজাইনার অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে প্রতিনিয়ত কাজ পাচ্ছে এবং তাদের ইনকাম দেখলে চোখ কপালে উঠে যাবে। আমার জানামতে বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়া তে অনেক অ্যাপ ডেভলপার রয়েছে যারা প্রতিমাসে ১০ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে শুধুমাত্র অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করে। এছাড়া অনেকেই আবার বিভিন্ন স্পনসর এবং গুগল এডমোব ইউজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছেন।

  • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
  • মাইক্রোসফট এক্সেল
  • মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট
  • কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি,
  • ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং

না, এই কোর্স করে ৬ মাস মেয়াদী বেসরকারি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।

এই সার্টিফিকেট দিয়ে চাকুরির আবেদন করা যাবে।

আপনি সরাসরি অফিসে এসে অ্যাপস্ ডেভেলপমেন্ট কোর্স করতে পারবেন অথবা অনলাইনের মাধ্যমেও এই কোর্সটি করতে পারবেন।

সপ্তাহে ৩ দিন সর্বমোট ৭৫ টি ক্লাস এবং সকল বিষয়ের উপর সাপ্তাহিক পরীক্ষা নেওয়া হয়।
অনলাইনের মাধ্যমেও এই কোর্সটি করতে পারবেন।
কোর্সের পেমেন্ট আপনি অফিসে সরাসরি জমা দিতে পারেন অথবা অনলাইনের মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন।

অ্যাপস্ ডেভেলপমেন্ট কোর্সের জন্য বাসায় কম্পিউটার ও ইন্টারনেট থাকলে ভালো হয়, তবে না থাকলেও কোন সমস্যা নেই । আপনি আমাদের অফিসে এসে আপনার কোর্স সম্পন্ন করতে পারবেন এবং প্র্যাকটিস করার জন্য সময় পাবেন।

  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  • এসএসসি পরীক্ষার মার্কশীট
  • জন্ম নিবন্ধন অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
Scroll to Top